বিখ্যাত আমেরিকান লেখক মার্ক টোয়েন বলেছেন : “ভারতভূমি হলো মনুষ্যজাতির অগ্রগতির ...
সোশ্যাল মিডিয়া বহু মানুষের দৈনন্দিন জীবনের একটি বিস্তৃত অংশ অধিকার করিয়া রহিয়াছে। ...
শ্রীচৈতন্যের সমকালে নবদ্বীপ ছিল সমগ্র বঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাচর্চাকেন্দ্র। বৃন্দাবনদাসের বর্ণনায় :
বাঙ্গালীর ইতিহাস গ্রন্থে নীহাররঞ্জন রায় বাংলা সম্পর্কে বলেছেন : “ব্রহ্মাবর্ত ও আর্যাবর্তের হৃদয়দেশ হইতে বহুদূরে,
মধ্যযুগের বিখ্যাত কবি আমির খসরু কাশ্মীর সম্পর্কে লিখতে গিয়ে প্রথম বলেছিলেন যে,
প্রাচীন দক্ষিণভারতে সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে শিক্ষার ধারাটিও পরিবর্তিত হয়েছিল।
এমন একটা কবিতা পড়ো, প্লুটোগ্রহ পর্যন্ত শোনা যায়। ভাবলে, অসম্ভবের দরজা শুধু কল্পনায় খোলে, মাটিতে
আমার বাবা ইন্দুভূষণ সেনগুপ্ত রাঁচি এ. জি. অফিসে কর্মরত ছিলেন। সেই সুবাদে আমরা ডোরেন্ডায় সরকারি আবাসনে থাকতাম।
অবতারবরিষ্ঠ শ্রীরামকৃষ্ণ অনন্ত ভাবসমুদ্রে ডুবে থাকতেন অহরহ। তাঁর মুখে ঈশ্বর ছাড়া কথা ছিল না। আশীর্বাদ করেছেন
শ্রীরামকৃষ্ণ, শ্রীমা এবং স্বামী বিবেকানন্দের জীবনকথা নিয়ে ইতিপূর্বে একাধিক
যেকোনো বৃহৎ প্রতিষ্ঠানের ইতিহাসের মধ্যে লুকিয়ে থাকে তার স্বপ্ন, নির্মাণ ও বিবর্তনের কাহিনি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিষ্ঠানকে কেন্দ্র
মানবসেবা ও সমাজকল্যাণে ব্রতী পণ্ডিতপ্রবর জ্যোতির্ময় নন্দের ২৫তম প্রয়াণদিবসে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে এসেছ জ্যোতির্ময় স্মারক
গত ২৪ এপ্রিল ২০২৪ পূজনীয় শ্রীমৎ স্বামী দিব্যানন্দজী মহারাজ এবং পূজনীয় শ্রীমৎ স্বামী বিমলাত্মানন্দজী মহারাজ রামকৃষ্ণ মঠ ও
গত ১৪, ২১ ও ২৮ এপ্রিল ২০২৪ যথাক্রমে শ্রীমদ্ভাগবত, শ্রীশ্রীমায়ের কথা ও স্বামি-শিষ্য-সংবাদ পাঠ
গত ১ জানুয়ারি ২০২৪ বিশেষ পূজা, পাঠ ও আলোচনা, সংগীত, পদাবলি-কীর্তন প্রভৃতির মাধ্যমে কল্পতরু উৎসব পালিত হয়।