পুরীর জগন্নাথ-মন্দির শুধু একটি ধর্মীয় তীর্থস্থান নয়—এটি এক অনন্ত বিশ্বাস,
ঋগ্বেদের সময় থেকে জনপ্রিয় যান হচ্ছে রথ। রথের বাহন পালটেছে, আরোহী পালটেছে,
সাধারণত, মন্দিরে দেবতাদের পূজা করা হয় গর্ভগৃহের মধ্যে এবং বিগ্রহকে মূলমন্দিরের
জগতের যিনি নাথ, তিনিই তো জগন্নাথ। আর তাঁর রথের দড়িতে উলটো টান মারতে হয়
শ্রীক্ষেত্রের পুরুষোত্তম জগন্নাথ। তিনি প্রাত্যহিক পূজামন্ত্র অনুসারে
প্রকৃত ভক্ত বা অধ্যাত্মসাধকের মহিমা বর্ণনা করতে গিয়ে দেবর্ষি নারদ তাঁর ভক্তিসূত্র গ্রন্থে
সপ্তম শতকে অদ্বৈতবাদী শঙ্করাচার্যের জগন্নাথধামে আগমনের পর খ্রিস্টীয়
আলোচ্য গ্রন্থে লেখক দিলীপকুমার নাহা কথামৃত-এর প্রেক্ষাপটে উপস্থাপিত তৎকালীন
এই ক্ষুদ্র গ্রন্থটি একজন বিপ্লবীর অমূল্য আত্মজীবনী। বইটিতে স্বাধীনতা-সংগ্রামীদের
ঠাকুরবাড়ি মানে শুধু রবীন্দ্রনাথ নয়—এই পরিবারের নারীশক্তি গভীর প্রভাব
অনুষ্ঠিত জনসভায় সভাপতিত্ব করেন রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের সাধারণ সম্পাদক