প্রতিদিনের দিনমালায় সময় বয়ে যায়। জগৎ মাঝারে হাসি-কান্নার রঙের মতো গ্রীষ্ম-শীতের ঋতুলীলা চলতে থাকে। বিশ্ব-সংসারের অপার লীলারহস্য আমাদের কাছে অধরা রয়ে যায়। প্রতিদিনের ওঠাপড়ায় প্রতিটি দিন যেমন এক থাকে না, তেমনি প্রতিটি ক্ষণও পালটে পালটে যায়। জগৎ মাঝারে ...
‘সুদর্শনের’ আসরে সারদা মাতার জীবনের অল্প-স্বল্প ঘটনা সাক্ষাৎ ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার ঝুলি থেকে উপস্থাপিত করব। পরের মুখে অম্বল নাই বা চাখলাম। মায়ের ব্যক্তিগত স্মৃতি ব্যক্তিটির পক্ষে মধুরতম স্মৃতি। অম্ল নয়। ...
সারা ভারতবর্ষে বিভিন্নভাবেই নানা ঋতু-উৎসব প্রচলিত আছে। তার মধ্যে হোলি বা দোলযাত্রা—বসন্ত উৎসব। গীতায় শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন : ‘মাসানাং মার্গশীর্ষোঽহমৃতূনাং কুসুমাকরঃ’১, অর্থাৎ মাসগুলির মধ্যে তিনি অগ্রহায়ণ, আর ঋতুর মধ্যে বসন্ত।
আজ পর্যন্ত বিভিন্ন ভাষায় যতগুলি গ্রন্থ রচিত হয়েছে, মহাভারত তার মধ্যে সর্ববৃহৎ। হোমার রচিত ইলিয়াড ও ওডিসি মহাকাব্যের তুলনায় কয়েক গুণ বড়। এটি শুধু যে আয়তনেই বৃহৎ তাই নয়, সব ধরনের ভাবসমৃদ্ধও। আমরা সাধারণত ধর্মজীবন এবং সংসারজীবনের মধ্যে পার্থক্য করে থাকি।
তুমি তো আমিই জানি। দিকে দিকে বাজে তার সুরগভীর মাছের মতো কোলাহল কাহাকে থামায়ওপাশে যে পথচারী কাকে খোঁজে? কাকে ভাবে গান?
সূর্যাস্তের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলে সফরটা যেনদীর্ঘস্থায়ী হয়। মনকে একটা নির্দিষ্ট তারে বেঁধেনিলে পথে শূর্পণখা বা দুঃশাসনের সঙ্গে দেখাহওয়ার সম্ভাবনা কমে আসে। নিজের ভেতর লালননা করলে কুম্ভকর্ণ বা বকাসুরও পথ আটকায় না।
ইতিহাস অনুসারে বাংলা সংবাদ-সাময়িকপত্রের সূচনা হয়েছে উনিশ শতকের একেবারে গোড়ার দিকে। তবে তার আগে হিকি সাহেবের হাত ধরে বাংলা থেকে ভারতবর্ষের প্রথম সংবাদপত্র ‘বেঙ্গল গেজেট’ (২৯ জানুয়ারি ১৭৮০) ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছিল।
দোলপূর্ণিমা আগত। বাংলার ঘরে, বিশেষ করে বৈষ্ণব ঘরানায় দোলযাত্রায় ‘বিদেশিনী’ নিবেদিতা কিভাবে গৃহীত হয়েছিলেন তার একটি অনবদ্য চিত্র পাই বিশিষ্ট লেখিকা সরলাবালা সরকারের (১৮৭৫—১৯৬১) লেখায়। তিনি পিতৃকুলের দিক থেকে ছিেলন বাংলা ভাষায় প্রথম আত্মজীবনী আমার
১৯৫৪ সালে শ্রীশ্রীমায়ের জন্মশতবার্ষিকী উৎসব উদ্যাপন উপলক্ষে জয়রামবাটী গ্রামে দেশ ও বিদেশের ভক্তসমাগমের সম্ভাবনার কথা ভেবে বাঁকুড়ার তৎকালীন ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট এম. এ. টি. আয়েঙ্গার আমার বাবাকে ঐ গ্রামে ও আশপাশে ভক্তমণ্ডলীর সুবিধার জন্য সাময়িকভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থাপনার সঙ্গে যুক্ত থাকতে বলেছিলেন।
ত্য নবায়মান উদ্বোধন পত্রিকা আমাদের অভিসিঞ্চিত করে চলেছে। পাঠকের মন বিবিধ সম্পদে পরিপূর্ণ হয়ে উঠছে। ভাদ্র ১৪২৯ সংখ্যার ‘প্রাসঙ্গিকী’তে ঊর্মিলা সরকারের লেখায় আমার মনের কথা অনেকখানি প্রকাশ পেয়েছে। সাধুবাদ জানাই তাঁকে
গড়ুরপুরাণ-এ বলা হয়েছে—সর্বপ্রকার তীর্থজলের মধ্যে গঙ্গাজলই পবিত্র। গঙ্গা মরণান্তিক পাপ নাশ করে। ভারতবর্ষের আত্মা ও দর্পণস্বরূপ এই গঙ্গাকে নিয়ে সাহিত্যিক টুটুল মুখার্জী রচনা করেছেন গঙ্গৈব পরমাগতিঃ।
দান্ত আমাদের প্রত্যেকের প্রাত্যহিক জীবনের চর্চার বিষয়। শ্রীসারদা মঠের পূর্বতন সহাধ্যক্ষা প্রব্রাজিকা অজয়াপ্রাণা মাতাজী রচিত Vedanta in Practice : Spiritual Unfoldment গ্রন্থটি আমাদের সেই পথেই চালিত করে।
পৃথিবীর সর্বকালের ইতিহাসে প্রথম সারির অন্যতম বিপ্লবী হলেন নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো তাঁর দর্শন-মনন-কর্মকাণ্ডের যে-মাত্রায় চর্চা হওয়া উচিত ছিল তা হয়নি।
বর্তমান সময়ে বাংলা পত্র-পত্রিকায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ে চর্চা কমই চোখে পড়ে। প্রযুক্তির এই বিশাল বিস্ফোরণের যুগে আমাদের প্রতিটি সময় ব্যয় হয় কোনো না কোনো যন্ত্রের মাধ্যমে।
রামকৃষ্ণ মঠ, বেলুড় : গত ১৪ জানুয়ারি ২০২৩ বিশেষ পূজা, ভজন, সংগীত প্রভৃতির মাধ্যমে স্বামী বিবেকানন্দের আবির্ভাবতিথি পালিত হয়।
স্বামী বিবেকানন্দের আবির্ভাবতিথি পালন : গত ১৪ জানুয়ারি ২০২৩ বিশেষ পূজা, ভজন প্রভৃতির মাধ্যমে স্বামী বিবেকানন্দের আবির্ভাবতিথি পালিত হয়। সংগীত পরিবেশন করেন কল্যাণ চট্টোপাধ্যায় ও ভার্গব লাহিড়ী।
ইছাপুর আনন্দমঠ শ্রীরামকৃষ্ণ সারদা সংঘ, উত্তর ২৪ পরগনা : গত ১৭—১৯ ও ২৬—২৮ ডিসেম্বর ২০২২ বিশেষ সেবা, পাঠ, আবৃত্তি ও অঙ্কন প্রতিযোগিতা, নরনারায়ণ সেবা, শোভাযাত্রা, প্রসাদ ও বস্ত্র বিতরণ,