যুগান্ত পেরিয়ে আজ কার কাছে দাঁড়াব এখন,
কে বা দেবে পাপমন জতুগৃহে পুণ্যের দহন?

যুগান্ত পেরিয়ে আজ কার কাছে দাঁড়াব এখন,কে বা দেবে পাপমন জতুগৃহে পুণ্যের দহন?কার সঙ্গে অস্ত যাব, জাগ্রত বিবেক আকাশে,কপালে কিসের টিকা, কার হাতে দেখো আঁকা সে! গঙ্গার দুই তীরে নম্র দুটি উদ্ভাসিত চূড়া,গিরিশের চোখ থেকে কেড়ে নিয়ে উল্লসিত সুরাকে পরালো বিশ্বাস, আস্তিকের অদৃশ্য কাজল?কে ভাসাল অন্ধকার, আড়ালের হাহাকার, জল। মগ্ন সারল্য, বেদ, ধর্মাধর্ম, সহজ-পূজারিতছনছ করে দিল মণ্ডূকের কূপ, জুরিজারি;আর তাঁর তিতিক্ষায়, শ্রদ্ধায়, সর্বমঙ্গলা,জটা জূট নেই যার, জাগেনি তো আড়ি পিঙ্গলা, তবু সেই দম্পতির ঐশ্বরিক সহসাধনায়যে জাগাল নবদীপ্তি, নতুনের অনন্য বিধানসে তো কোনো শিব নয়, ক্লীব নয়; আত্মতাড়নায়জীব-সেবা কর্মযজ্ঞে দান দিল অকালপ্রয়াণ।

Read the Digital Edition of Udbodhan online!

Subscribe Now to continue reading

₹100/year

Start Digital Subscription

Already Subscribed? Sign in