গত ১০—১৩ অক্টোবর ২০২৪ আনন্দ ও ভক্তিপূর্ণ পরিবেশে শ্রীশ্রীদুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। পূজার চারদিনই আবহাওয়া
শ্রীশ্রীদুর্গাপূজা রামকৃষ্ণ মঠ, বেলুড় মঠ : গত ১০—১৩ অক্টোবর ২০২৪ আনন্দ ও ভক্তিপূর্ণ পরিবেশে শ্রীশ্রীদুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। পূজার চারদিনই আবহাওয়া মনোরম ছিল। হাজার হাজার ভক্ত পূজা অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। মহাষ্টমীতে ৫০,০০০ এবং চারদিনে প্রায় ১,১৪,৫০০ ভক্ত খিচুড়ি প্রসাদ গ্রহণ করেন। সপ্তমীতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মাননীয় জে. পি. নাড্ডা এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মাননীয় ডঃ সুকান্ত মজুমদার পূজা দর্শন করেন। রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের নিম্নলিখিত ৩৫টি শাখাকেন্দ্রে (ভারতে) প্রতিমায় শ্রীশ্রীদুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে—আঁটপুর, আসানসোল, বারাসাত, বিলাসপুর, ছত্রপুর (রায়গঞ্জের অধীন), কাঁথি, কোচবিহার, দিল্লি, ধলেশ্বর, ডিগবয়, গড়বেতা, ঘাটশিলা, গুয়াহাটি, গোয়ালিয়র, হাফলং, জলপাইগুড়ি, জামশেদপুর, জয়রামবাটী, কৈলাশহর, কামারপুকুর, করিমগঞ্জ, কাসুন্দিয়া, লখনৌ, মালদা, মেদিনীপুর, মুম্বাই, পাটনা, পোর্ট ব্লেয়ার, রহড়া, সাহুডাঙ্গি, শেলা, শিলং, শ্যামসায়র (বর্ধমান), শিলচর ও বারাণসী অদ্বৈত আশ্রম। উৎসব-অনুষ্ঠান রামকৃষ্ণ কুটির, আলমোড়া : গত ২ নভেম্বর ২০২৪ গ্রন্থালয় ভবনের লিফ্টের উদ্বোধন করেন রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের সহাধ্যক্ষ পূজনীয় শ্রীমৎ স্বামী সুহিতানন্দজী মহারাজ। পরদিন ‘রাম মহারাজের স্মৃতি ভবন’-এর দ্বারোদ্ঘাটন এবং নবসংস্কৃত ‘তুরীয়ানন্দ তপঃস্থলি’র উদ্বোধন করেন পূজনীয় মহারাজজী। তপঃস্থলিটি ২০০ বছরের পুরানো ‘চিলকাপেটা বহির্বাটি’, যেখানে শ্রীমৎ স্বামী তুরীয়ানন্দজী মহারাজ ও শ্রীমৎ স্বামী শিবানন্দজী মহারাজ ১৯১৫-১৬ সালে কয়েক মাস তপস্যা করেছিলেন। স্বামী তুরীয়ানন্দজী এখানে অবস্থানকালে আশ্রমের নির্মাণকার্যের তত্ত্বাবধান করতেন। এদিন কঁাকড়িঘাটে নদীতীরে একটি অশ্বত্থবৃক্ষের (‘জ্ঞানবৃক্ষ’) নিকটে স্থাপিত স্বামীজীর মূর্তির আবরণ উন্মোচন করেন পূজনীয় সহাধ্যক্ষ মহারাজ। ১৮৯০ সালে এই বৃক্ষের নিচে ধ্যানে বসে স্বামীজী উপলব্ধি করেছিলেন ‘সমষ্টি ও ব্যষ্টি (বিশ্বব্রহ্মাণ্ড ও অণুব্রহ্মাণ্ড) একই নিয়মে পরিচালিত।’ মূর্তিস্থাপন উপলক্ষে এদিন সংগীত, নাটক, ছাত্রদের বৃত্তিপ্রদান এবং শ্রীরামকৃষ্ণ, শ্রীমা সারদাদেবী ও স্বামী বিবেকানন্দ বিষয়ে পুস্তক বিতরণ প্রভৃতি আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে আশীর্বাণী প্রদান করেন পূজনীয় শ্রীমৎ স্বামী সুহিতানন্দজী মহারাজ। ভাষণ দেন স্বামী শুদ্ধিদানন্দ ও অধ্যক্ষ স্বামী ধ্রুবেশানন্দ। এরপর আশ্রমের ‘শিবানন্দ হল’-এ অনুষ্ঠিত আধ্যাত্মিক শিবিরে ‘ভক্তি প্রসঙ্গ’ বিষয়ে আলোচনা করেন স্বামী শুদ্ধিদানন্দ। প্রায় ৬০ জন ভক্ত এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও এদিন স্বামীজীর...
Read the Digital Edition of Udbodhan online!
Subscribe Now to continue reading
₹100/year
Start Digital SubscriptionAlready Subscribed? Sign in
