Recent stories

দেহত্যাগ
সংবাদ
তারিখ নাম নিবাস বয়স দীক্ষাগুরু ....

বিবিধ সংবাদ
সংবাদ
শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্ঘ, ভাঙ্গড়, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা : গত ১ জানুয়ারি ২০২৩ বিশেষ পূজা, পাঠ ও আলোচনা, পদাবলি কীর্তন, সংগীত, প্রদর্শনী প্রভৃতির মাধ্যমে কল্পতরু উৎসব পালিত হয়। ভাষণ দেন স্বামী বেদ্যানন্দ, স্বামী মাধবেশানন্দ ও স্বামী দিব্যরূপানন্দ। প্রায় ২১০০০ ভক্ত বসে এবং ২০০০ ভক্ত হাতে হাতে প্রসাদ পান। ....
Featured story
যা পূর্ণ, তাকে আর ভরিয়ে তোলা যায় না, তাকে প্লাবিত করা চলে। বর্ষার সঘন অভিসার ভরা আষাঢ়কে ভাসিয়ে নিয়ে চলে নদীর কূলে কূলে। জলভারক্লান্ত মেঘেরা দুরুদুরু আলাপে নিজেদের বাঁধন ভেঙে নেমে আসে মাটির বুকেতে। ...
আমাদের প্রত্যেকের মাথার ভিতরে যেন একটা করে বাড়ি আছে। সেই বাড়িতে আমরা এমন সব জিনিস ভরে রাখতে পারি, যা আমাদের সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন অশান্ত করে রাখবে। ...
More stories
Spotlights

মহাপূজার মহাশঙ্খ
১৮৯৩ সালে আমেরিকা যাইবার কিছুদিন পূর্বে বোম্বাইতে স্বামীজীর সহিত স্বামী তুরীয়ানন্দজীর সাক্ষাৎ হইয়াছিল। তাঁহাকে স্বামীজী বলিয়াছিলেন : “হরি ভাই, এত তপস্যাদি করলুম, তবু ধর্ম-টর্ম তো কিছুই বুঝতে পারলুম না।

বেলুড়ে মঠস্থাপনার ঘটনাপ্রবাহ
শ্রীরামকৃষ্ণদেব বালিতে কালাচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের বাড়ির হরিসভায়৮৭ এসেছিলেন, এসেছিলেন কল্যাণেশ্বর শিব দর্শনেও। সর্বোপরি বর্তমান বেলুড় মঠের জমিও একদা তাঁর পাদস্পর্শে ধন্য হয়েছে।

রথযাত্রা : কিংবদন্তি ও ইতিহাসের আলোকে
রথযাত্রা প্রাথমিকভাবে ওড়িশা, বিশেষ করে পুরী অঞ্চলের প্রধান উৎসব হিসাবে স্বীকৃত হলেও কমবেশি সারা ভারত জুড়েই এর প্রচলন রয়েছে। বিষ্ণুর উপাসক তথা বৈষ্ণবদের ধর্মতত্ত্ব অনুসারে জগন্নাথদেবই স্বয়ং বিষ্ণু এবং বলরাম হলেন বিষ্ণুর অবতার।

বৈচিত্রের রথোৎসব : শ্রীপাট শান্তিপুরে
বিশিষ্ট সাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় রাধা গ্রন্থে লিখেছেন—ভগবান বিষ্ণুর দ্বাদশ ‘যাত্রা’র মধ্যে শ্রেষ্ঠ যাত্রা হলো রথযাত্রা।১ ওড়িশা ও বাংলার বুকে বৈষ্ণবীয় পরিমণ্ডলে অনুষ্ঠিত এই রথযাত্রা অনুষ্ঠান প্রকৃত অর্থেই উল্লেখযোগ্য।

মধুসূদনের ‘সারদামঙ্গল’
সব লেখাই সমান মাপের আর সব লেখার জন্যই একজন লেখক পাঠকের কাছে স্মরণীয়—এমনটা প্রায় ঘটে না। একজন লেখকের সঙ্গে ওতপ্রোত হয়ে যায় বিশেষ কয়েকটি লেখা।

শান্তিলাভের উপায়
আমাদের প্রত্যেকের মাথার ভিতরে যেন একটা করে বাড়ি আছে। সেই বাড়িতে আমরা এমন সব জিনিস ভরে রাখতে পারি, যা আমাদের সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন অশান্ত করে রাখবে।

সৃজনী বর্ষা
যা পূর্ণ, তাকে আর ভরিয়ে তোলা যায় না, তাকে প্লাবিত করা চলে। বর্ষার সঘন অভিসার ভরা আষাঢ়কে ভাসিয়ে নিয়ে চলে নদীর কূলে কূলে। জলভারক্লান্ত মেঘেরা দুরুদুরু আলাপে নিজেদের বাঁধন ভেঙে নেমে আসে মাটির বুকেতে।