এই সেই কামারপুকুর। শস্যখেতের শ্যামল সাগর মাঝে কার যেন প্রতীক্ষায় উন্মনা চেয়েছিল সে, ...
শ্রীরামকৃষ্ণ সাধারণ ব্রাহ্মসমাজে আসিয়াছেন। ১৮৮৪ সাল, ২৬ সেপ্টেম্বর। বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর সহিত ...
শ্রীরামকৃষ্ণ তাঁর শ্রীমুখে নিজ জীবন সম্পর্কিত নানা ঘটনা, ধর্মাচরণ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে
ফ্রিম্যাসনারি কী বোঝাতে প্রতাপচন্দ্র চন্দ্র একটি কথোপকথন ব্যবহার করেছেন তাঁর
শ্রীরামকৃষ্ণদেবের জীবন ছিল সংগীতময়। ভাবের দ্যোতনা, তদনুসারী বাণী ও সুরের সম্মিলনে সংগীত তাঁর ভাবময়
বাংলা সাময়িক পত্রিকার ইতিহাস যদি আমরা খেয়াল করি তাহলে দেখব, শুরু থেকেই
জ্ঞানী-গুণী ও সাধুজনের লেখার এ এক বিরাট সমাহার—যেন নানা ফুলের মালার মতোই
শ্রীরামকৃষ্ণের লীলাঙ্গনে মানিকচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় বা মানিকরাজার নাম স্মরণযোগ্য। গদাধরের বাল্যকালের দিব্য
ভারতীয় সাধকগণের ‘আধ্যাত্মিক শক্তি ও মানবকল্যাণের ভাবনা’ বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। এমনই ‘জাতির গর্বস্বরূপ’
শক্তিসাধক রামলালদাস দত্ত এক বিদগ্ধ সুরশিল্পী। তাঁর গানে জনমানসের চেতনা সঞ্জীবিত হয়েছে।
স্বামী বিবেকানন্দের দর্শন-ভাবনাকে লেখক সামগ্রিকভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন নয়টি অধ্যায়ে।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাংলা প্রবন্ধচর্চায় পরিবর্তন এসেছে। চিন্তাভাবনা, শৈলী, ভাষার ব্যবহার—সব কিছুর
মাত্র তিন বছর চার মাসের মধ্যেই জন এলিয়ট ড্রিংকওয়াটার বেথুন হয়ে উঠেছিলেন ভারতহিতৈষী এক শিক্ষা-প্রশাসক।
শিল্পের সঙ্গে কল্যাণবোধের ধারণাকে একাত্ম করার বিষয়ে অন্যতম পথিকৃৎ ছিলেন মৃণাল সেন। সময়ের গণ্ডি
গত ১০—১৩ অক্টোবর ২০২৪ আনন্দ ও ভক্তিপূর্ণ পরিবেশে শ্রীশ্রীদুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়। পূজার চারদিনই আবহাওয়া
গত ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ বেদপাঠ, ভজন, সানাইবাদন, বিশেষ পূজা, শ্রীশ্রীচণ্ডীপাঠ, বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, গ্রন্থপ্রকাশ প্রভৃতির
গত ২৪ মার্চ ২০২৪ বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, পাঠ, বিশেষ পূজা, ভজন, প্রসাদ বিতরণ, ভক্তিগীতি প্রভৃতির মাধ্যমে