যা পূর্ণ, তাকে আর ভরিয়ে তোলা যায় না, তাকে প্লাবিত করা চলে। বর্ষার সঘন অভিসার ভরা আষাঢ়কে ভাসিয়ে নিয়ে চলে নদীর কূলে কূলে। জলভারক্লান্ত মেঘেরা দুরুদুরু আলাপে নিজেদের বাঁধন ভেঙে নেমে আসে মাটির বুকেতে। ...
আমাদের প্রত্যেকের মাথার ভিতরে যেন একটা করে বাড়ি আছে। সেই বাড়িতে আমরা এমন সব জিনিস ভরে রাখতে পারি, যা আমাদের সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন অশান্ত করে রাখবে। ...
হৃৎপুণ্ডরীকং বিরজং বিশুদ্ধং বিচিন্ত্য মধ্যে বিশদং বিশোকম্। অচিন্ত্যমব্যক্তমনন্তরূপং শিবং প্রশান্তমমৃতং ব্রহ্মযোনিম্।।৫
বিগত কয়েক বছর যাবৎ আমাদের দেশ ভারতবর্ষে শীতকাল স্বাভাবিক হচ্ছে না। শীত বেশিদিন স্থায়ী হচ্ছে না। কিছুদিন আমেজ থাকতে থাকতে শীত চলে যাচ্ছে, আবার কয়েক দিন পর জাঁকিয়ে আসছে।
১৯৭২-এর পর আবার ২০২৪। মাঝে ৫২ বছরের ব্যবধান। নাসা ঘোষণা করল ‘আর্টেমিস-২ মুন মিশন’—চারজন নভশ্চরকে নিয়ে মহাকাশযান পাড়ি দেবে চাঁদের উদ্দেশে।
শুনেছি সময় গেলে বিষক্রিয়া কমে আসে ক্রমশ হাসপাতালের লোকেরা তাই বলে। সত্যি? নাকি সেগুলো বিষ নয়, বিষের মতো কিছু।
যেসব কোলাহল প্রাণের ভেতরে এসে পিঁড়ি পেতে বসে আমি তাদের প্রত্যেকের সাথে কথা বলি
যাওয়াটুকু এরকমই হবে, মৃদু হাতে মুছে নেওয়া রোদ ফুলে-ভরা শান্ত নিমডাল ঝুঁকে আসবে জানালার কাছে একটা অনাথ বিষণ্ণ মাছি ঐ এককোণে চিড়-খাওয়া লাল
শরীরের সমস্ত পোশাক গড়িয়ে যাচ্ছে নিচের দিকে বালিতে অাঁকা হচ্ছে জ্যামিতিক পদচিত্র। দিক্শূন্য। ঈশানে… নৈঋতে কী দেখা যায় কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই বাটির মাঝখানে ফাঁকা। চারপাশে বলয়ে ঘুরছে ওম।
আমি পরম ভাগ্যবান, কারণ কিছু অসাধারণ মুহূর্ত স্বামী রামকৃষ্ণানন্দজীর সঙ্গে অতিবাহিত করেছি। যদিও ছয় দশক অতিক্রান্ত হয়ে গেছে, তবুও সেই স্মৃতিগুলি আমার হৃদয়ে এখনো একইভাবে সজীব।
সিদ্ধার্থ মুখার্জির সাম্প্রতিকতম বই The Song of the Cell–এ তিনি এমন একটি বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা করেছেন যা আপাতদৃষ্টিতে ক্ষুদ্র হলেও প্রাণপ্রবাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ একক।
উদ্বোধন-এর গত ফাল্গুন ১৪২৯ সংখ্যায় অগ্নিভ ঘোষের ‘বাংলা অভিধানের অভিমুখ’ পড়ে সমৃদ্ধ হলাম। হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রণীত বাংলা অভিধান বিষয়ে তিনি লিখেছেন :
মহর্ষি কৃষ্ণদ্বৈপায়ন বেদব্যাস রচিত শ্রীমদ্ভাগবত গ্রন্থটি দ্বাদশ স্কন্ধে এবং তিনশো পঁয়ত্রিশ অধ্যায়ে দেবনাগরী ভাষায় প্রায় আঠারো হাজার শ্লোকের সমন্বয়ে লিখিত। মনে শান্তি পেতে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের কাছে শ্রীমদ্ভাগবত গ্রন্থটি পরম আশ্রয়স্বরূপ।
বাংলা সাহিত্য-প্রবাহের মুদ্রণপূর্ব যুগের ধারাবাহিকতার চিহ্ন বহন করে আছে বাংলা পুঁথি। আর এই পুঁথি-সাহিত্য থেকেই মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের ধারণাটি প্রতিষ্ঠিতও হয়েছে। এই বইটি লেখকের ‘দুই দশকের উপর পুথি-চর্চার নির্যাস’।
অধ্যাপক অচিন্ত্য বিশ্বাসের চার দশকের তথ্য সন্ধান, সঞ্চয়, পঞ্জীকরণ আর পুঁথিনির্ভর সম্পাদনার ফসল লোচনদাসের শ্রীচৈতন্যমঙ্গল ও পদাবলী সমগ্র গ্রন্থটি।
বাংলার নবজাগরণের যুগে আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় প্রমুখ সবিশেষ জোর দিয়েছিলেন বাংলা ভাষায় বিশ্বজনীন জ্ঞান-বিজ্ঞানের চর্চাকে জাগ্রত রাখতে। কিন্তু সেই চর্চা আজ সত্যিই পিছিয়ে পড়ছে; বাংলা ভাষায় বিশ্বজনীন বিজ্ঞানের চর্চা এখন নিম্নগামী!
রামকৃষ্ণ মঠ, চেন্নাই : গত ৮ এপ্রিল ২০২৩ আশ্রমের ১২৫তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ‘বিবেকানন্দ হাউস’ প্রাঙ্গণে একটি জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। এই অনুষ্ঠানে যোগদান করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মাননীয় নরেন্দ্র মোদি, তামিলনাড়ুর রাজ্যপাল মাননীয় আর. এন. রবি, কেন্দ্রীয় সরকারের তথ্য ও
আবির্ভাবতিথি পালন : গত ২৫ এপ্রিল ২০২৩ শ্রীশঙ্করাচার্যের আবির্ভাবতিথিতে তাঁর জীবনী ও বাণী পাঠ করেন স্বামী বিশ্বাধিপানন্দ।
শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্ঘ, ভাঙ্গড়, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা : গত ১ জানুয়ারি ২০২৩ বিশেষ পূজা, পাঠ ও আলোচনা, পদাবলি কীর্তন, সংগীত, প্রদর্শনী প্রভৃতির মাধ্যমে কল্পতরু উৎসব পালিত হয়। ভাষণ দেন স্বামী বেদ্যানন্দ, স্বামী মাধবেশানন্দ ও স্বামী দিব্যরূপানন্দ। প্রায় ২১০০০ ভক্ত বসে এবং ২০০০ ভক্ত হাতে হাতে প্রসাদ পান।