শ্রীরামকৃষ্ণ একবার দর্শন করেছিলেন—সুভূষিতা এক দেবী গঙ্গা থেকে উঠে এসে পূর্ণগর্ভা মূর্তি ধারণ করলেন; তারপর এক কুমার প্রসব করে ...
জনৈক যুবক-ভক্ত কলকাতার কোনো কলেজে পড়িবার কালে অসুস্থ হওয়ায় দীর্ঘকাল তাহার পড়াশোনা বন্ধ থাকে। মাস্টারমশাইয়ের (শ্রীম) নির্দেশে ...
বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণের কেন্দ্রবিন্দুতে দুর্গাপুজোর অবস্থান বহুদিনের। এমনকী বাংলার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রস্থল কলকাতার বোলবোলার
আয়নার সামনে কখনো দাঁড়াননি, কেমন করে জানবেন নিজেকে কেমন দেখতে! তাঁর চোখের সামনে ভগবান সদা বিরাজমান। সেই
পুরাকালের একটি কাহিনি দিয়ে আমরা প্রসঙ্গটি শুরু করছি, কাহিনিটি উপনিষদের। দেবতা এবং অসুরদের মধ্যে প্রবল যুদ্ধে দেবতারা জয়লাভ
সত্যি বলতে কী, ভারতীয় ধর্ম ও দর্শনে আমার প্রবেশ কিন্তু ফরাসি ইতিহাসের মাধ্যমেই। বিশেষত যখন আমি রোমাঁ রোলাঁ ও গান্ধির একজন ইংরেজ
শ্রীরামকৃষ্ণের পার্ষদবৃন্দের মধ্যে স্বামী বিবেকানন্দের পরেই যঁার নাম উচ্চারিত হয়, তিনি স্বামী ব্রহ্মানন্দ। স্বামীজী ছিলেন অপরিসীম শক্তি ও
আলোচ্য প্রবন্ধের পরিসীমায় দুই জার্মান বৈজ্ঞানিক Arnold Sommerfeld (1868—1951) এবং Karl Warner Heisenberg (1901—1976)-এর সঙ্গে
রম্যাঁ রলাঁ (১৮৬৬—১৯৪৪) ১৯১৫ সালে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত মহান ফরাসি ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, জীবনীকার ও সংগীতজ্ঞ; ম্যাক্সিম গোর্কির মতে
শ্রীরামকৃষ্ণ, শ্রীমা সারদাদেবী, স্বামী বিবেকানন্দ প্রমুখের সম্পূর্ণ বিস্তারিত জীবনী এবং রামকৃষ্ণ সংঘের পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস এখনো রচিত হয়নি।
‘রক্তকরবী’ নাটকের নাট্যপরিচয় দিতে গিয়ে রবীন্দ্রনাথ গোড়াতেই বলেছিলেন : “এই নাটকটি সত্যমূলক। এই ঘটনাটি কোথাও ঘটেছে কিনা
যুগে যুগে ভারতীয় নারীগণ সমাজের বিকাশ ও অগ্রগতিতে তাঁদের স্বাক্ষর রেখে গেছেন। প্রাচীন যুগে অলোকসামান্যা সীতা, সাবিত্রী, দময়ন্তী
কোনো দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে নৈতিকতার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। মূল ধারার অর্থনীতি থেকে দীর্ঘদিন নৈতিকতা
বিশ শতকের নয়ের দশকের শেষ দিক থেকে মাঝে-মধ্যেই মণিপুরে যেতে হতো। একবার দু-তিনটি জরুরি সভার কারণে ইম্ফলে গেছি।
আজ সকালে শুভময় বলছিল, শান্তিনিকেতনের কাছে একটা গ্রামে একজন সাঁওতাল দিদা ওকে গল্প করেছেন কেমনভাবে তাঁদের গ্রাম পত্তন
আলগোছে অগোছালো খেলা কর তুমি, কখনও কাছে আলো, ছুঁয়ে যাও ভূমি, কখনও দূরে চলে যাও, ঢের দূরে,
আমার মন আজ খুব শান্ত হয়ে গেছে। ঘরে ঢুকছে পতিতোদ্ধারিণী গঙ্গার স্নিগ্ধ হাওয়া, অন্ধকার থাকতে থাকতে ঠাকুর
আমার ব্রতের নাম আর কিছু নয়, শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণব্রত এ-ব্রতের জন্য কোনও তিথি নির্ধারিত নেই।
সামনে কারোর দেখা হয়তো পাব না, পিছনেও থাকবে না কেউ যে পথ সরল সোজা, যার কোনো শুরু নেই, নেই কোনো শেষ
কখনো দেখেছেন তাকে? কোথায়? এক অর্বাচীন শহুরে নাবিক হাতে তার দোদুল্যমান সবুজ লন্ঠন
ভাল থাকব বলে রোদ খুঁজি বৃষ্টি খুঁজি শালবনে গিয়ে চৈত্রের চিঠি খুঁজি। রাত পোহালে রাঙা আকাশ খুঁজি
বাতাসের আলপনা তুমি না বোঝালে, কোনওদিন বুঝব না আমারও মাথায় কালো কাপড়ের ছাতা
মায়ের লেজ কামড়ে বসে থাকা ছোট কুকুরছানা তুমি আর কিছুই জান না কেবল একখানি ছোট্ট পৃথিবী
যত মেঘ করে আসে তত ভাবি মেঘের আড়ালে হয়তো এখনো কিছু অন্বিষ্ট যা রয়ে গেছে সারাদিন ধরে অপেক্ষায় থাকি মেঘ সরে যায় যদি
একটি প্রশ্নের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি, প্রশ্নটি রাত্রির কাছে, চন্দ্র ও স্তব্ধতার কাছে— মানুষ কোথায় যায়?
আকাশে যখন আঁধার ঘনায়, রাত্রি তমসাময়, যখন বাতাস ভয়ংকরের নির্দেশে দিশাহীন— কে বাজাবে বলো বিজয়ডঙ্কা, ঘটাবে সমন্বয়,
কালো তারা কালো তরুণ গোলাপ, দিন নেই রাত্রি নেই তার সাদা সেমাই রং নাড়ি অজস্র রক্তের তুলি চিৎকার
শিল্প-ইতিহাসে প্রকৃতির সঙ্গে চিত্রকলার সম্পর্ক যে বিচিত্র ও বহুমুখী—একথা বলাই বাহুল্য। গোড়া থেকেই প্রকৃতির মুখাপেক্ষী হয়ে, প্রকৃতির দ্বারা
রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের দ্বাদশ অধ্যক্ষ স্বামী ভূতেশানন্দজী ছিলেন শ্রীরামকৃষ্ণ-ভাবে বিভোর এক আনন্দময় পুরুষ। তাঁর মহৎ সঙ্গ সর্বদাই ছিল শিক্ষণীয় ও প্রেরণাদায়ী। তারই কিছু স্মৃতি তুলে ধরছি।
খ্যাত কথাসাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃত নাম প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়৷ পিতা হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায় ও মাতা নীরদা দেবীর অষ্টম সন্তান
না, ভূত বিশ্বাস করি না। আজকের যুগে ওসব সেকেলে বাজে কথা কি বিশ্বাস করা যায়? যা চোখে দেখা যায় না তাকে বিশ্বাসও করা চলে না। এমন কথা
সমস্ত পৃথিবী জুড়ে পারস্পরিক যোগাযোগের এক বা একাধিক যে-সেতু তৈরি হয়েছে, বৈজ্ঞানিক সাফল্যে তার অন্যতম সূত্র হলো রেডিও। আমাদের
পৌষ-ফাগুনের পালা শেষ হতে হতেই চৈত্র দারুণ অগ্নিবানে শান্তিনিকেতনের আবহাওয়া অসহ্য করে তুলল, কয়েকদিন পর দোসর হলো বৈশাখ।
মনস্তত্ত্ববিদ আব্রাহাম ম্যাসলো একটি পিরামিডের আকারে মানুষের চাহিদাগুলির বর্ণনা করেছেন। সবচেয়ে নিচের স্তরে হলো খাওয়া-পরা, বাসযোগ্য
ডঃ নীহাররঞ্জন রায় ইতিহাস রচনার পদ্ধতি সম্পর্কে বলেছেন : “ইতিহাস রচনায় একটি পদ্ধতি হচ্ছে, প্রায়-কুয়াসাচ্ছন্ন, অস্পষ্ট অতীত থেকে সময়ের
তুমি আমার গুরু। প্রভু। প্রেমিক গুরু। শ্রীকৃষ্ণ আমার নয়নগোচর হোন। বৃন্দাবন যাত্রাকালে, শ্রীহরি, তোমার আশীর্বাদ আমার পাথেয়। তুমি শ্রীকৃষ্ণ
কলকাতা থেকে যখন পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়্যারশ এয়ারপোর্টে পৌঁছাই, সেই থেকেই এক বিস্ময় কাজ করছিল। পৃথিবীর নানা প্রান্তের বিমানবন্দর
কলকাতার বেশ কিছু প্রাচীন ও বনেদি পরিবার আছে, যারা এখনো সাবেকি ঐতিহ্য বজায় রেখে প্রতি বছর দুর্গাপুজোর আয়োজন করে। মধ্য
উদ্বোধন পত্রিকার গত মাঘ ১৪২৯ অর্থাৎ ১২৫ বছরের প্রথম সংখ্যাটি পড়ে কিছু বলতে ইচ্ছে হলো। ১২৫ বছর ধরে নিরবচ্ছিন্নভাবে প্রকাশের গৌরব
“আসলে আমার দ্বিধা যা নিয়ে ঘুরপাক খাচ্ছে তা হল আমার ভবিষ্যৎ ঠিকানাকে কেন্দ্র করে। ইংল্যান্ড না ভারতবর্ষ? আমি কি আবার এখানে ফিরে
গত ২০ এপ্রিল ও ৫ মে ২০২৩ যথাক্রমে কুণ্ডলা আদিবাসী উন্নয়নকেন্দ্রে চিকিৎসা ভবন এবং আশ্রমের মূল প্রাঙ্গণে ইন্ডোর স্টেডিয়ামের দ্বারোদ্ঘাটন করা হয়।
গত ১৫ জুলাই ২০২৩ শ্রীমৎ স্বামী রামকৃষ্ণানন্দজী মহারাজের আবির্ভাবতিথিতে তাঁর জীবনী পাঠ করেন স্বামী বিশ্বাধিপানন্দ।
গত ১৫ এপ্রিল ২০২৩ পাঠ, ভাষণ, প্রশ্নোত্তর-পর্ব, সংগীত প্রভৃতির মাধ্যমে ভক্তসম্মেলন ও পূজনীয় শ্রীমৎ স্বামী প্রভানন্দজী মহারাজের স্মরণসভা অনুষ্ঠিত হয়।