দূরিতবারিণী যে-জননী দুর্গমে অভয় প্রদান করেন—তিনিই দেবী দুর্গা। শরণাগতের আর্তিহরা ...
আশ্বিনের শিউলি-বিছানো পথপানে চাহিয়া আমরা এখন জগজ্জননী দেবী দুর্গার আগমনের ...
কাশী শহরে সেই সুদূর অতীত থেকে একদিকে যেমন নবরাত্রির উৎসব পালিত হয়,
দুর্গাপূজার শেষদিনটি বিজয়াদশমী। কেন ‘বিজয়া’ নাম? সংস্কৃতভাষার কোষগ্রন্থ অনুযায়ী,
শ্রীবৃন্দাবনে নিম্বার্ক সম্প্রদায়ভুক্ত এক বৈষ্ণব বাবাজী ছিলেন—নাম তাঁর প্রেমদাস। ইনি ছিলেন
মাতৃহৃদয়ের স্নেহ-ভালবাসা প্রত্যেকের জীবনেই গভীর রেখাপাত করে। শ্রীশ্রীমায়ের
বেদান্তে অদ্বৈত, বিশিষ্টাদ্বৈত, শুদ্ধাদ্বৈত, দ্বৈত, কেবলাদ্বৈত, অচিন্ত্য-ভেদাভেদ—এমন
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কাঁথি শহরের ১৯ নম্বর ওয়ার্ড বা কিশোরনগর মৌজায় ...
ইংল্যান্ডে পৌঁছালেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। উঠলেন
মুঘল সম্রাট আকবরের বাল্যকাল কেটেছে কাবুলে। পড়াশোনায় তেমন মনোযোগী
আমরা প্রতিদিন অনিশ্চয়তার মাঝেই জীবনযাপন করি, কিন্তু সাধারণত তা
রাস্কিন বন্ড কয়েকটি প্রজন্মের আবেগ। জন্ম ১৯ মে ১৯৩৪, হিমাচলপ্রদেশের কসৌলিতে।
প্রখ্যাত ঐতিহাসিক রমেশচন্দ্র মজুমদার লিখেছেন : “মহাকাব্য, পুরাণ এবং
১৯০১ সালের শেষের দিকে জয়রামবাটী গিয়ে শ্রীশ্রীমা প্রায় দুবছর অবস্থান করেন। তখনো
“মথুরাসিটি হইয়া আমাদের গাড়ী বৃন্দাবনাভিমুখে প্রস্থান করিল। স্টেসন হইতে
কলকাতা সরকারি শিল্প বিদ্যালয়ে
জয়রামবাটীতে মায়ের বাড়ির উঠান ঝাড়ু দিয়ে একজন ঝাঁটাটি ছুঁড়ে একদিকে ফেলে
একশো বছর আগের কথা। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জগতে তখন রীতিমতো বিপ্লব চলছে।
লালবাজার থেকে বেলুড় মঠে ফোন। “মহারাজ, একটা ব্যাপারে… একটু সাহায্য লাগবে।”
চিঠি মনের দর্পণ। একমাত্র ব্যক্তিগত পত্রালাপের আঙিনায় মনের অবাধ বিচরণ
প্রজ্ঞার দীপ্তি যখন বিনয় ও সেবার আলোকের সঙ্গে মিলিত হয়, তখন এক অলৌকিক
‘বৃষকাঠ’—অধুনা বাঙালির কাছে প্রায় অচেনা, অশ্রুত একটি শব্দ; অথচ এককালে তা
লোকগবেষক অশোককুমার কুণ্ডু তাঁর নিরলস গবেষণা ও লোকসংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে
রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের সাধারণ সম্পাদক স্বামী সুবীরানন্দজী মহারাজ
সম্পাদক : স্বামী কৃষ্ণনাথানন্দ; ব্যবস্থাপক সম্পাদক : স্বামী নিত্যমুক্তানন্দ; প্রচ্ছদ চিত্র : ছন্দক মজুমদার