বাংলায় লোকসংস্কৃতিচর্চার অন্যতম একটি প্ল্যাটফর্ম অভিযাত্রী ফেরী। এই ‘ফেরী’র ৩৪তম সংখ্যাটি
অভিযাত্রী ফেরী(বঙ্কিমচন্দ্র সম্বর্ধনা খণ্ড)সম্পাদক : অচিন্ত্য বিশ্বাসপ্রকাশক : ফেরীর পক্ষে বিমল মাহাতো‘পূর্বাদ্রি’, ২/৩, পাটুলিকলকাতা-৯৪৩০০.০০ বাংলায় লোকসংস্কৃতিচর্চার অন্যতম একটি প্ল্যাটফর্ম অভিযাত্রী ফেরী। এই ‘ফেরী’র ৩৪তম সংখ্যাটি হলো বঙ্কিমচন্দ্র স্মারকখণ্ড। কুড়িটি অধ্যায়ের মধ্যে তৎকালীন ও সমকালীন সাহিত্য-বিশারদদের কথায়, লেখায় ও দৃষ্টিপটে আমরা সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে নতুনভাবে আবিষ্কার করি। বঙ্কিমচন্দ্রের ছায়া ভারতীয় জীবন, সংস্কৃতি, রাজনীতি ও মননে যুক্তিবাদ আর আধুনিকতায় রম্য তাৎপর্য নিয়ে এসেছে। কুড়িটি অধ্যায়ের প্রথম পাঁচটিতে রয়েছে বঙ্কিমচন্দ্রের সমসাময়িক সাহি-ত্যিক ও সাহিত্য-বিশারদ যেমন—হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, কালীনাথ দত্ত, চন্দ্রনাথ বসু, পূর্ণচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পর্যালোচনা। অন্যদিকে বাকি পনেরোটিতে আমরা বঙ্কিমচন্দ্রের রচনার কিছু সমকালীন মূল্যায়ন পাই। বঙ্কিম-সাহিত্যের নির্যাস হলো কল্যাণচেতনা। তাঁর রচনার উদ্দেশ্য কেবলমাত্র ভাষিক নির্মাণ বা কালচিহ্নমাত্র নয়; বঙ্কিমচন্দ্র চেয়েছিলেন সাহিত্যরচনার মাধ্যমে সমাজ-চিন্তা, পরিকল্পনা ও দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে। শতাধিক বছর পরেও সাহিত্যিক ও সাহিত্য-বিশারদদের আলোচনায় বঙ্কিম-সাহিত্যের যে প্রভাব, তার একটি নিদর্শন হলো অভিযাত্রী ফেরীর এই সংখ্যাটি।
Read the Digital Edition of Udbodhan online!
Subscribe Now to continue reading
₹100/year
Start Digital SubscriptionAlready Subscribed? Sign in
