ছাত্রকৃতিত্ব

বিভিন্ন শি‌ক্ষা পর্ষদের অধীনে ২০২২ সালের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরী‌ক্ষায় রামকৃষ্ণ মিশনের বিদ্যালয় ও ছাত্রাবাসগুলির ফল নিম্নরূপ :

তামিলনাড়ু বোর্ড অব সেকেন্ডারি অ্যান্ড হায়ার সেকেন্ডারি এডুকেশন/ ডিরেক্টরেট অব ম্যাট্রিকুলেশন স্কুল্স

বিদ্যালয়শ্রেণিপরীক্ষার্থী১ম বিভাগস্টার মার্কস
চেঙ্গালপত্তু ম্যাট্রিকুলেশন হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল১০ম
১২শ
১০৪
১০২
৬০
৮৭
২৪
৪৫
চেঙ্গালপত্তু বয়েজ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল১০ম
১২শ
১৬৭
১৭৭
২৫
৭৩

১৮
চেঙ্গালপত্তু গার্লস হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল১০ম
১২শ
১২৬
১৬৮
৪৭
১১০
১৭
৫৭
চেন্নাই মঠ গার্লস স্কুল১০ম
১২শ
১০৬
১০৯
৩২
৬৫

২৭
চেন্নাই মিশন আশ্রম ম্যাট্রিকুলেশন হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল১০ম
১২শ
১২১
১২৯
৬৪
১০৯
১৮
৫৬
চেন্নাই মিশন আশ্রম হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল (সাউথ)১০ম
১২শ
৮০
৯৫
২২
৬৯

৩২
চেন্নাই মিশন আশ্রম হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল (মেইন)১০ম
১২শ
১৫৬
১৭০
৫৬
৯৬
১৯
৪১
চেন্নাই সারদা বিদ্যালয় ম্যাট্রিকুলেশন হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল, ম্যাডলে স্ট্রিট১০ম
১২শ
২৯
১১
১৬
১০

চেন্নাই সারদা বিদ্যালয় মডেল হায়ার সেকেন্ডারি  স্কুল, বার্কিট রোড১০ম
১২শ
১৩৪
১৭৩
৬৯
১০৬
২২
৫৩
চেন্নাই সারদা বিদ্যালয় গার্লস হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল, উসমান রোড১০ম
১২শ
২২৮
২৮৪
৮৩
২০০
২৪
৯৬
চেন্নাই স্টুডেন্টস হোম রেসিডেন্সিয়াল হাই স্কুল১০ম ৪৫২১
কোয়েম্বাতুর মিশন শিবানন্দ হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল১০ম
১২শ
১৯২
৩৫৯
১২৮
৩১৭
৮৩
১৮৩
কোয়েম্বাতুর মিশন বিদ্যালয় হাই স্কুল১০ম ৪১৩৪১৬
মাল্লিয়ানকরনাই হাই স্কুল১০ম ৫৫২৮
নট্টরামপল্লি ম্যাট্রিকুলেশন হাই স্কুল১০ম ৩৫১৯
ভিল্লুপুরম ম্যাট্রিকুলেশন হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল১০ম
১২শ
২৫৬
২৩৯
২০৬
২২৭
১২৫
১৭২
ভিল্লুপুরম ম্যাট্রিকুলেশন স্কুল, সালেমেদু১০ম ৬৫৫৫৩১

অন্যান্য বোর্ড

বিদ্যালয়শ্রেণিপরীক্ষার্থী১ম বিভাগস্টার মার্কস
বেলুড় মঠ বেদবিদ্যালয় (ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ওপেন স্কুলিং)১২শ১৩১৩
* বিষ্টুপুর হাই স্কুল, জামশেদপুর (ঝাড়খণ্ড অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল)১০ম১০০৮৬৩৭
ইন্দ্রনগর হাই স্কুল, জামশেদপুর (ঝাড়খণ্ড অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল)১০ম১৬৫১১৮৪৬
বারমামাইন্স হাই স্কুল, জামশেদপুর (ঝাড়খণ্ড অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল)১০ম৭৪৬২২৯
সাকচি হাই স্কুল, জামশেদপুর (ঝাড়খণ্ড অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল)১০ম১১৫৮০৩৮
চেনাব রোড হাই স্কুল, জামশেদপুর (ঝাড়খণ্ড অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল)১০ম৭৮৭১৪৭
কালাডি (কেরালা বোর্ড)১০ম
১২শ
১৫৭
১৬২
৬৭
১৪০
৩২
১৩০
কানপুর (উত্তরপ্রদেশ বোর্ড)১০ম১০৭৭৯১২
কোঝিকোড (কেরালা বোর্ড)১০ম
১২শ
৪৬৪
১৭৯
৪২৯
১৬৪
২৮৪
১১০
ত্রিচুর (কেরালা বোর্ড)১০ম
১২শ
২০৪
২১৬
১৭১
৮২
১১৫
২৬

উৎসব-অনুষ্ঠান

রামকৃষ্ণ মঠ, পুদুচেরি : রামকৃষ্ণ মঠ, চেন্নাইয়ের উপকেন্দ্র রামকৃষ্ণ মঠ, পুদুচেরি একটি নতুন স্থানে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই কেন্দ্রের ঠিকানা : Ramakrishna Math, 5 Sekkizhar Street, P.O. Thi. Pazhaniraj Udayar Nagar, Lawspet, Puducherry 605008

দেহত্যাগ

স্বামী নিত্যশুদ্ধানন্দ (নিয়তি মহারাজ, কনখল কেন্দ্রের অধ্যক্ষ) গত ২৪ জুলাই ২০২২ বিকাল ৪টা ১৫ মিনিটে কনখল আশ্রমের হাসপাতালে দেহত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। তিনি ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপে ভুগছিলেন।

মহারাজ ছিলেন শ্রীমৎ স্বামী মাধবানন্দজী মহারাজের মন্ত্রশিষ্য। ১৯৬৫ সালে কনখল কেন্দ্রে তিনি যোগদান করেন এবং ১৯৭৫ সালে শ্রীমৎ স্বামী বীরেশ্বরানন্দজী মহারাজের কাছ থেকে সন্ন্যাসলাভ করেন। ১৯৮১ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত তিনি অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীকাকুলামে বন্যাত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যে যুক্ত ছিলেন। তিনি কলকাতার সেবাপ্রতিষ্ঠান ও কনখল কেন্দ্রে সেবাকাজ করেছেন এবং দীর্ঘ ৩৮ বছর কনখল কেন্দ্রের অধ্যক্ষ ছিলেন। দয়ালু হৃদয় ও আত্মপ্রচারবিমুখ মহারাজজী তাঁর সাধুগুণের জন্য সকলের ভালবাসা ও শ্রদ্ধা অর্জন করেন। তাঁর হঠাৎ প্রয়াণে উত্তরাখণ্ডের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী ও অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তি শোকবার্তা প্রেরণ করেন।

স্বামী দেবেন্দ্রানন্দ (নরেন্দ্রপুর কেন্দ্রের শশাঙ্ক মহারাজ) গত ২৮ জুলাই ২০২২ বিকাল ৪টা ২০ মিনিটে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে কলকাতার সেবাপ্রতিষ্ঠানে দেহত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। গত কয়েক বছর যাবৎ তিনি বার্ধক্যজনিত নানা উপসর্গে ভুগছিলেন।

মহারাজ ছিলেন শ্রীমৎ স্বামী মাধবানন্দজী মহারাজের মন্ত্রশিষ্য। ১৯৬৪ সালে নরেন্দ্রপুর কেন্দ্রে তিনি যোগদান করেন এবং প্রায় তাঁর সমগ্র সন্ন্যাসজীবন এই কেন্দ্রের নানা কাজে অতিবাহিত করেন। ১৯৭২ সালে তিনি শ্রীমৎ স্বামী বীরেশ্বরানন্দজী মহারাজের কাছ থেকে সন্ন্যাসলাভ করেন। পাঁচ বছর তিনি ‘সমাজশি‌ক্ষা’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। গত কয়েক বছর যাবৎ তিনি নরেন্দ্রপুর কেন্দ্রেই অবসরজীবন যাপন করছিলেন। স্নেহশীল মহারাজজী দরিদ্র ও সমাজের বঞ্চিত শ্রেণির মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন।

স্বামী বিদ্যাব্রতানন্দ (চিত্তরঞ্জন মহারাজ) গত ৩০ অগস্ট ২০২২ রাত্রি ১টায় কলকাতার সেবাপ্রতিষ্ঠানে দেহত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর।

মহারাজ ছিলেন শ্রীমৎ স্বামী ভূতেশানন্দজী মহারাজের মন্ত্রশিষ্য। ১৯৮৬ সালে বেলুড় মঠে তিনি যোগদান করেন এবং ১৯৯৫ সালে নিজগুরুর কাছ থেকে সন্ন্যাসলাভ করেন। তিনি বেলুড় মঠ (আরোগ্য ভবন) ছাড়া রাজকোট, গুয়াহাটি, বৃন্দাবন, কাঁকুড়গাছি, আলো, খেতড়ি, আগরতলা, লিমডি, রাঁচি মোরাবাদি, বলরাম মন্দির ও সেবাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রে সেবাকাজ করেন। এছাড়াও ১৯৯৫ সালে মহারাষ্ট্রে এবং ১৯৯৭-৯৮ সালে অন্ধ্রপ্রদেশে তিনি ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ২০১৯ সালে সেরিব্রাল অ্যাটাকে তিনি প‌ক্ষাঘাতগ্রস্ত ও চলচ্ছক্তিহীন হয়ে পড়লে বেলুড় মঠে অবসরজীবন অতিবাহিত করতে থাকেন। তিনি ছিলেন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ে বিশেষ মনোযোগী ও প্রফুল্ল স্বভাবের।